২০২৪ সালে উচ্চ চাহিদাসম্পন্ন ১০টি ফ্রিল্যান্স পেশা

10 BEST FREELANCING JOB IN 2024

সারাবিশ্বে দক্ষ ফ্রিল্যান্স পেশাজীবিদের চাহিদা যেমন প্রতিদিনই বাড়ছে, সেই সাথে বাডছে দক্ষতা অনুযায়ী তাদের পারিশ্রমিকও। প্রজেক্টপ্রতি ফিক্সড বা আওয়ারলি এই পারিশ্রমিকের পরিমান সাধারণত ফ্রিল্যান্সারদের কাজের ধরণ এবং নিজ নিজ পেশায় তাদের দক্ষতার পরিধির উপর নির্ভর করে। তবে ফ্রিল্ল্যান্স মার্কেটপ্লেসগুলোতে সকল পেশাজীরিদের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পেলেও নির্দিষ্ট কিছু পেশাজীবিদের চাহিদা, এবং তাদের পারিশ্রমিকের পরিমান ২০২৪ সালে নজিরবিহীনভাবে বেড়েছে।

 

ফ্রিল্যান্স পেশা কী?

যে পেশায় নির্দিষ্ট এক বা একাধিক বিষয়ে দক্ষ কোনো প্রফেশনাল অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কোনো ক্লায়েন্টের সাথে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য (সাধারণত স্বল্পমেয়াদি) কোনো চুক্তিতে আবদ্ধ হয়ে তার সকল শর্ত পূরণ সাপেক্ষে প্রদত্ত কাজ সম্পাদন করে থাকেন, তাকে ফ্রিল্যান্স পেশা বলে অভিহিত করা হয়। সাধারণত মার্কেটপ্লেসটির মধ্যস্থতায় নির্ধারিত পারিশ্রমিক, ডেডলাইন, এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট বিষয় নির্ধারণসাপেক্ষে চুক্তিটি সম্পাদিত হয়। ফ্রিল্যান্সার পেশাজীবিরা রিমোটলি যেকোনো অবস্থানে (লোকেশনে) থেকে প্রতিদিন তার সুবিধাজনক সময়ে যেকোনো পরিমান কাজ সম্পাদন করে উক্ত ডেডলাইনের মধ্যে সম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করেন এবং ক্লায়েন্টকে ডেলিভার করেন। ক্লায়েন্ট গৃহিত কাজ অ্যাপ্রোভ করলে মার্কেটপ্লেসে সংরক্ষিত উক্ত প্রজেক্টের জন্য নির্ধারিত পেমেন্ট ফ্রিল্যান্সারের ব্যাক্তিগত অ্যাকাউন্টে জমা হয়। অর্থাৎ, ফ্রিল্যান্স পেশায় পেশাজীবি এবং ক্লায়েন্ট উভয়েই মার্কেটপ্লেসে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন, এবং মার্কেটপ্লেসই উভয়পক্ষের তথ্যগত এবং আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।

 

২০২৪ সালে উচ্চ চাহিদাসম্পন্ন ১০টি ফ্রিল্যান্স পেশা

ইন্টারনেট জগতে প্রতিষ্টিত বিভিন্ন মাধ্যমে প্রকাশিত সমীক্ষা এবং জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেসগুলো থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে নিচে ২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক প্রদান করা হয় এমন ১০টি ফ্রিল্যান্স কর্মক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা করা হল।

১) ওয়েব ডেভেলপারঃ

ফ্রিল্যান্স পেশাজীবি হিসেবে ওয়েব ডেভেলপারদের ক্রমবর্ধমান চাহিদার সাথে সাথে তাদের পারিশ্রমিকও সমানুপাতে বাড়ছে। ওয়েব ডেভেলপাররা সধারনত ওয়েবসাইট তৈরির পর তার মধ্যে নতুন ফিচার এবং ফাংশনালিটি সংযোজনসহ পুরনোগুলো পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করে থাকেন। ওয়েব ডেভেলপাররা ওয়েবসাইটের ফ্রন্ট-এন্ড (ইন্টারফেস এবং ভিজ্যুয়াল দিক) এবং ব্যাক-এন্ড (অ্যাডমিনিস্ট্র্যাটিভ দিক) উভয় জাযগায়ই কাজ করেন – তাদের মধ্যে কেউ কেউ শুধুমাত্র ফ্রন্ট-এন্ড অথবা শুধুমাত্র ব্যাক-এন্ড ডেভেলপার হিসেবে কাজ করেন; তবে দিন দিন ফুল স্ট্যাক (ফ্রন্ট-এন্ড কাম ব্যাক-এন্ড) ডেভেলপারদের সংখ্যাও বাড়ছে। ওয়েব ডেভেলপাররা বিভিন্ন ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে ঘন্টা-প্রতি ১৫-৩০ ডলার পারশ্রমিকে কাজ করছেন। “ইউ.এস ব্যুরো অব স্ট্যাটিসটিকস”-এর মতে ডেভেলপমেন্টের এই ফিল্ডে কাজের সুযোগ ২০৩১ সালের মধ্যে প্রায় ২৪% বৃদ্ধি পাবে।

২) ডাটা অ্যানালিস্টঃ

তীব্র প্রতিযোগিতাপূর্ণ বাজারব্যবস্থায় এই পেশাজীবিরা যেহেতু কোনো বিজনেসের জন্য বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষন সাপেক্ষে তার পলিসি মেকিং-এ গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন, তাই ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসগুলোতে তাদের চাহিদা এবং পারিশ্রমিক অনেক বৃদ্ধি পেযেছে। মুলত, একজন ডাটা অ্যানালিস্ট কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পূর্ববর্তী লেনদেন ইতিহাস, ভোক্তা্র আচরণ ও সমসাময়িক বাজার পরিস্থিতি, প্রতি্যোগি প্রতিষ্ঠান সমূহের কার্যালাপ, বাজার-চাহিদা সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ ও নিখত বিশ্লেষন সাপেক্ষে উক্ত প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যত করণীয় নির্ধারণে ভূমিকা রাখেন। প্রকৃতপক্ষে, ছোট-বড় যেকোন প্রতিষ্ঠান তাদের ব্যবসার বিভিন্ন নীতি-নির্ধারণী সিদ্ধান্ত গ্রহনে ডাটা অ্যানালিস্টদের উপরই ব্যাপকভাবে নির্ভর করে। ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসগুলোতে ডাটা অ্যানালিস্টরা ২০-৫০ ডলার/ঘন্টা রেটে কাজ করেন। পূর্বে উল্লেখিত সমীক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্যমতে এই পেশাজীবিদের চাহিদা অনলাইন প্লাটফর্মে ২০৩১ সলের মধ্যে ২৪ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।

৩) ফটোগ্রাফারঃ

ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফি প্রফেশনালদের সংখ্যা প্রতিনিয়তই বাড়ছে। একজন প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার বিভিন্ন ব্যক্তি ও  প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রযোজনীয় চিত্রগ্রহণ এবং সৃজনশীল সম্পাদনের কারিগরি দক্ষতা রাখেন। ফটোগ্রাফাররা সাধারণত উক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্টানের জন্য বিভিন্ন পন্য, অনুষ্ঠান, লোকেশন, প্রকৃতি, প্রাণী ইত্যাদির উচ্চ মান-সম্পন্ন চিত্র ধারণে কাজ করেন এবং প্রযোজনী সম্পাদনা করেন। তবে যেসব ফটোগ্রাফার চমকপ্রদ, ব্যতিক্রমি, এবং সৃজনশীল চিত্রধারনে সক্ষম এবং সম্পাদনের ক্ষেত্রে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে সমর্থ তাদের চাহিদা ও পারিশ্রমিক অন্য সাধারন ফটোগ্রাফার থেকে তুলনামূলক বেশি। ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফাররা ঘন্টায় ৪০-১০০ ডলার পারিশ্রমিকে কাজ করেন এবং উল্লেখিত সমীক্ষা অনুযায়ী তাদের চাহিদা ২০৩১ সালের মধ্যে ৯% বৃদ্ধি পাবে।

৪) প্রজেক্ট ম্যানেজারঃ

ফ্রিল্যান্স পেশাজীবি হিসেবে প্রজেক্ট ম্যানেজার কোনো ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন প্রকল্প ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সার্বিক দিক তদারকি করেন। এক্ষেত্রে তিনি অন্যান্য কর্মকর্তাদের সাথে সমন্বয় সাধন করে কোনো নির্দিষ্ট প্রকল্পের ধারাবাহিক অগ্রগতি নিশ্চিত করেন। সুতরাং একজন প্রজেক্ট ম্যানেজার উক্ত প্রতিষ্ঠানের সময়, অর্থ, ও সম্পদের সর্বনিম্ন ও দক্ষ ব্যবহারের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ফলাফল অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে একজন প্রজেক্ট ম্যানেজার তার কাজের জন্য ঘন্টাপ্রতি ১৯-৪৫ ডলার দাবি করেন। পূর্বোল্লেখিত সমীক্ষা অনুযায়ী অনলাইন প্লাটফর্মে প্রজেক্ট ম্যানেজারদের চাহিদা ২০৩১ সালের মধ্যে ৭% বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।

৫) ওয়েব ডিজাইনারঃ

ফ্রিল্যান্স প্রফেশন হিসেবে ওয়েব ডিজাইন একটি চিরসবুজ কর্মক্ষেত্র; ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব নামক ভার্চুয়াল জগতটি যেখানে একটি নিরন্তর বিকাশমান প্রযুক্তি, তার অন্যতম মৌলিক উপাদান হিসেবে ওয়েব ডিজাইন হচ্ছে সবচেয়ে টেকসই এবং দীর্ঘস্থায়ী শিল্প। ওয়েব ডিজাইনাররা প্রধানত নিত্য-নতুন গঠন (স্ট্রাকচারস), অবয়ব (লে-আউটস), এবং বিভিন্ন উপাদান (এলিমেন্টস)-এর সমন্বয়ে ডিজাইনকৃত অনুষঙ্গ (কমপোনেন্টস) সম্বলিত ওয়েবপেইজ তৈরি করেন। পেইজগলোতে তার চূড়ান্ত ব্যবহারকারীদের জন আকর্ষনীয় ভিজ্যুয়াল (ইউ.আই) প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং তাদের জন্য সাবলীল ব্যবহার অভিজ্ঞতা (ইউ.এক্স) রচনা করা হয়। ওয়েবসাইটে এসকল দিক প্রতিফলিত করতে ওয়েব ডিজাইনারদের নির্দিষ্ট কিছু বিষয়ে (এইচ.টি.এম.এল, সি.এস.এস, জাভাস্ক্রিপ্ট, রি- অ্যাক্ট, জ্যাকুয়েরি, বুটস্ট্রাপ ইত্যাদি) পারদর্শিতা অর্জন করতে হয়। যাইহোক, ফ্রিল্যান্স ওয়েব ডিজাইন পেশাজীবিরা মার্কেটপ্লেসগূলোতে তাদের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা সাপেক্ষে ঘন্টাপ্রতি ১৫-৩০ ডলারেরও বেশি পারিশ্রমিকে কাজ করে থাকেন।

৬) সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজারঃ

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ক্রমেই ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যে তাদের পন্যের প্রচার এবং বিপননের জনপ্রিয় মাধ্যম হয়ে উঠছে। এসব সোশ্যাল সাইটে নিয়মিত কন্টেন্ট আপলোড করা এবং ধারাবাহিক পোস্ট দেয়াসহ তার অ্যাকাউন্ট ও প্রোফাইলের সার্বিক ব্যবস্থাপনার জন্য দক্ষ ম্যানেজারের প্রয়োজন পড়ে। তাছাড়া, মিডিয়াজুড়ে চলমান মার্কেটিং-এব বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা ও বিশ্লেষন করে নিজ ব্র্যান্ডের জন্যও অনুরূপ বা বিকল্প কৌশল (মার্কেটিং স্ট্রাটেজি) তৈরি এবং কার্যকর করাও একজন মার্কেটিং ম্যানেজার-এর দায়িত্ব। ফ্রিলান্স প্রফেশনাল হিসেবে একজন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার কখনো কখনো একাধিক ব্র্যান্ডের হয়েও কাজ করে থাকেন এবং এ ধরনের কাজের জন্য তিনি ঘন্টাপ্রতি ১৪-৩৫ডলার দাবি করে থাকেন। মার্কেটিং এবং অ্যাডভার্টাইজিং ম্যানেজমেন্টের জন্য প্রয়োজনীয় পেশাজীবিদের চাহিদা ২০৩১ সালের মধ্য়ে ১০% পর্যন্ত বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।

৭) প্রোগ্রামারঃ

বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের বিজনেস পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয সফটওয়্যার (ডেস্কটপ এবং মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন) তৈরির জন্য বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষায় দক্ষ ডেভেলপার হায়ার করে থাকে। কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান তাদের ইতিপূর্বে তৈরিকৃত সফটওয়্যারে অধিকতর ফিচার সংযোজন কিংবা নিয়মিত ব্যবস্থাপনার (মেইন্টেন্যান্স) জন্যও প্রোগ্রামার নিয়োগ করে থাকে। সেজন্য প্রোগ্রামারদের নির্দিষ্ট কিছু প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজে দক্ষতার পাশাপাশি তাদের কয়েকটি ফ্রেমওয়ার্কে বিশেষ দক্ষতা থাকা লাগে। এই পেশার ফ্রিল্যান্সাররা ঘন্টায় ১৫-৩০ ডলার পারিশ্রমিকে কাজ করেন।

৮) অ্যাকাউন্ট্যান্টঃ

এই পেশার ফ্রিল্যান্সাররা একটি প্রতিষ্ঠানের লাভ-ক্ষতি, আয়-ব্যায়ের হিসাবরক্ষনের পাশাপাশি অন্যান্য খুটিনাটি বিষয়ের সংখ্যাগত পরিবর্তনের রেকর্ড সংরক্ষন করেন। এসব ডেটা ব্যবসার পন্য উতপাদন, সরবরাহ, এবং বাজারজাতকরনের নীতি নির্ধারণ, বিপননের কৌশল নির্ধারণ, এবং তথ্যভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক ভুমিকা পালন করে। এই ফ্রিল্যান্সাররা ১২-৩২/ঘন্টা পারিশ্রমিকে ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করছেন সমীক্ষা অনু্যায়ী যাদের চাহিদা ২০৩১ সালের মধ্যে ৬ শতাংশ বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।

৯) ডিজিটাল মার্কেটিং কনসালটেন্টঃ

কোনো প্রতিষ্ঠান তার সেবা কিংবা পন্য ভোক্তার কাছে পৌছানোর জন্য এবং ব্যবহারে আকৃষ্ট করার জন্য বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফরম এবং সামাজিক মাধ্যমে (যেমন, গুগল, ফেসবুক, ইউটিউব, ইন্সটাগ্রাম ইত্যাদি) প্রচারনার বিভিন্ন কৌশল (এস.ই.ও, বিজ্ঞাপন, কন্টেন্ট সার্কুলেশন, নিউজলেটার, ইমেইল ক্যাম্পেইন, সোশ্যাল পোস্টিং ইত্যাদি) অবলম্বন করে। এ কাজগুলো কার্যকরভাবে সম্পাদনের জন্য প্রতিষ্ঠানগুলো সংশ্লিষ্ট বিষয়ে দক্ষ এবং অভিজ্ঞ মার্কেটিং প্রফেশনাল নিয়োগ দিয়ে থাকে। ডিজিটাল মার্কেটিং কনসালটেন্ট পদে ফ্রিল্যান্স পেশাজীবিরা ১৫-৪৫ ডলার/ঘন্টা পারিশ্রমিকে কাজ করে থাকেন।

১০) কপি রাইটারঃ

কপি রাইটিং (অ্যাডকপি, কন্টেন্ট, ইমেইল, নিউজলেটার, আর্টিক্যাল, ই-বুক, সোশ্যাল পোস্ট, ব্লগপোস্ট – ইত্যাদি) পেশাজীবিরা যেকোনো প্রতিষ্ঠানের প্রমোশনাল এবং মার্কেটিং ক্যাম্পেইন-এ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাপালন করেন। এই পেশাজীবিরা ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে ১৯-৪৫ ডলার/ঘন্টা পারিশ্রমিকে কাজ করেন যাদের চাহিদা ২০৩১ সালের মধ্যে ৪% বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।
 

আর্টিকেলটি ভাল লাগলে অন্যদের সাথে শেয়ার করুন –

সার্চ ফ্রিল্যান্সারস্টোরি

Payoneer Signup

জনপ্রিয় লেখাসমূহ

Find us on facebook

Scroll to top